ঢাকাতে আমার তিনটা জরুরী কাজ আছে, দুইটা ব্যাংক সংক্রান্ত আর অন্যটা আমার ড্রাইভিং লাইসেন্স রিনিউয়াল সংক্রান্ত।
ব্যাংকের কাজ উত্তরাতে। তাই খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠে উত্তরার বাসায় চলে আসলাম। বাসায় এসে নাস্তা করে আব্বা আম্মার সাথে গল্প করতে থাকলাম। দশটা বাজতেই ব্যাংকের কাজ গুলো শুরু করতে থাকলাম। ব্যাংকের কাজ সারতে সারতে দুপুর হয়ে গেল। এরপর মিরপুর বি আর টি এ অফিসে গিয়ে লাইসেন্সের বায়মেট্রিক রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে লাইনে দাঁড়ালাম। ঘন্টাখানেকের মধ্যে কাজ শেষ করে আবার মালিবাগ ফিরে আসলাম।
সন্ধায় রেজার সাথে দেখা। এরপর আমরা কাজীকেও আড্ডায় আনলাম। কাজীর আসতে অনেক দেরি। তাই একের পর এক চা চলতে লাগল। আমি আর রেজা দুইজনই প্রবাসী। বাংলাদেশের স্টাইলে হোটেলের মালাই চা, সেটা বিদেশে সচরাচর পাওয়া যায় না।
কাজী আসার পরে, আমরা মুল খাওয়া দাওয়া শুরু করে আবার আরেক দফা চা অর্ডার দিলাম। আড্ডা চলতে থাকল।